Saturday, August 9, 2014

বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (স) ক্রীতদাস সম্পর্কে কী বলেছিলেন?

বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (স) ক্রীতদাস সম্পর্কে কী বলেছিলেন?
    উত্তর: মহানবী (স) এর আরাফাতের ময়দানে দেয়া বিদায় হজের ভাষণ মুসলমানদের মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ভাষণের প্রত্যেকটি বাণীই ছিল গুরুত্বপূর্ণ, যা মুসলমান জাতি তথা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পাথেয় স্বরূপ।
    মহানবী (স) সমগ্র মানবজাতির কল্যাণের উদ্দেশ্যেই এ ভাষণ দিয়েছিলেন। তাঁর এ ভাষণ আমাদের কাছে চিরদিনই স্মরণীয়।
    মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) বিদায় হজের ভাষণে প্রথমেই আল্লাহর প্রশংসা করলেন। তারপর সমবেত মানুষের দিকে তাকিয়ে অন্যান্য কথার সাথে ক্রীতদাস সম্পর্কে বললেন, “তোমাদের ক্রীতদাস ক্রীতদাসীরাও আল্লাহর বান্দা। তাদের প্রতি নিষ্ঠুর ব্যবহার করো না। তোমরা নিজেরা যা খাবে, তাদেরও তাই খেতে দিবে, নিজেরা যে কাপড় পরবে তাদেরও তাই পরতে দিবে। কোনো ক্রীতদাস যদি নিজের যোগ্যতায় আমির হন, তবে তাঁকে মেনে চলবে। তখন বংশ মর্যাদার কথা বলবে না।”

(ঙ)    ধর্ম সম্পর্কে হযরত মুহাম্মদ (স) কী বলেছেন?
    উত্তর: মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) এর আরাফাতের ময়দানে দেয়া বিদায় হজের ভাষণ মুসলমানদের মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ভাষণের প্রত্যেকটি বাণীই ছিল গুরুত্বপূর্ণ, যা মুসলমান জাতি তথা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পাথেয় স্বরূপ।
    মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) সমগ্র মানবজাতির কল্যাণের উদ্দেশ্যে এ ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর এই ভাষণ আমাদের কাছে চিরদিনই স্মরণীয়।
    মহানবী (স) বিদায় হজের ভাষণে প্রথমেই আল্লাহর প্রশংসা করলেন। তারপর সমবেত মানুষদের দিকে তাকিয়ে অন্যান্য কথার সাথে ধর্ম সম্পর্কে বললেন, “ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। নিজের ধর্ম পালন করবে। যারা অন্য ধর্ম পালন করে তাদের ওপর তোমার ধর্ম চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করো না।”
বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (স) ক্রীতদাস সম্পর্কে কী বলেছিলেন?
    উত্তর: মহানবী (স) এর আরাফাতের ময়দানে দেয়া বিদায় হজের ভাষণ মুসলমানদের মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ভাষণের প্রত্যেকটি বাণীই ছিল গুরুত্বপূর্ণ, যা মুসলমান জাতি তথা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পাথেয় স্বরূপ।
    মহানবী (স) সমগ্র মানবজাতির কল্যাণের উদ্দেশ্যেই এ ভাষণ দিয়েছিলেন। তাঁর এ ভাষণ আমাদের কাছে চিরদিনই স্মরণীয়।
    মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) বিদায় হজের ভাষণে প্রথমেই আল্লাহর প্রশংসা করলেন। তারপর সমবেত মানুষের দিকে তাকিয়ে অন্যান্য কথার সাথে ক্রীতদাস সম্পর্কে বললেন, “তোমাদের ক্রীতদাস ক্রীতদাসীরাও আল্লাহর বান্দা। তাদের প্রতি নিষ্ঠুর ব্যবহার করো না। তোমরা নিজেরা যা খাবে, তাদেরও তাই খেতে দিবে, নিজেরা যে কাপড় পরবে তাদেরও তাই পরতে দিবে। কোনো ক্রীতদাস যদি নিজের যোগ্যতায় আমির হন, তবে তাঁকে মেনে চলবে। তখন বংশ মর্যাদার কথা বলবে না।”

(ঙ)    ধর্ম সম্পর্কে হযরত মুহাম্মদ (স) কী বলেছেন?
    উত্তর: মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) এর আরাফাতের ময়দানে দেয়া বিদায় হজের ভাষণ মুসলমানদের মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ভাষণের প্রত্যেকটি বাণীই ছিল গুরুত্বপূর্ণ, যা মুসলমান জাতি তথা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পাথেয় স্বরূপ।
    মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) সমগ্র মানবজাতির কল্যাণের উদ্দেশ্যে এ ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর এই ভাষণ আমাদের কাছে চিরদিনই স্মরণীয়।
    মহানবী (স) বিদায় হজের ভাষণে প্রথমেই আল্লাহর প্রশংসা করলেন। তারপর সমবেত মানুষদের দিকে তাকিয়ে অন্যান্য কথার সাথে ধর্ম সম্পর্কে বললেন, “ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। নিজের ধর্ম পালন করবে। যারা অন্য ধর্ম পালন করে তাদের ওপর তোমার ধর্ম চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করো না।”

No comments:

Post a Comment